আমাদের অর্জন সমুহঃ
বাংলাদেশের জনগণের প্রানিজ পুষ্টির চাহিদা পূরণ, কর্মসংস্থান, খাদ্য নিরাপত্তা, দারিদ্রবিমোচন ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধিতে মৎস্য খাতের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । দেশের মানূষের প্রানিজ আমিষের শতকরা ৬০ ভাগ আসে মাছ থেকে । আমাদের মোট দেশজ উৎপাদন অর্থাৎ জিডিপি এর ২.৫ শতাংশ অর্জিত হয় মৎস্য সেক্টর হতে (২০২১-২২ অর্থ বছর)। কৃষিজ জিডিপিতে এ সেক্টরের অবদান ২২.১৪ শতাংশ । দেশের প্রায় ১২ শতাংশেরও বেশী লোক মৎস্য সেক্টরের বিভিন্ন কার্যক্রমের সংগে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করে । ২০২১-২২ অর্থ বছরে প্রায় ৭৪০৪২ মেঃটনঃ মৎস্য ও মৎস্যজাত পন্য রপ্তানি করে ৫১৯১ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়েছে । ২০০৮-০৯ অর্থ বছরে মাছের উৎপাদন ছিল ২৭.০১ লক্ষ মেঃ টন সেখানে ২০২১-২২ অর্থ বছরে মাছের উৎপাদন হয়েছে ৪৭.৫৮ লক্ষ মেট্রিক টন । ২০০৮-০৯ অর্থ বছরে ইলিশের উৎপাদন ছিল ৩.০৮ লক্ষ মেট্রিক টন ২০২১-২২ অর্থবছরে ইলিশের উৎপাদন বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়ে ৫.৬৭ লক্ষ মেঃটনে উন্নীত হয়েছে। ইলিশ কেবল দেশের নয়, এটি জি.আই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে । তাছাড়া বর্তমানে মাথাপিছু দৈনিক ৬০ গ্রাম মাছের চাহিদার বিপরীতে মাথাপিছু দৈনিক প্রাপ্যতার পরিমান ৬৭ গ্রাম। মাছ উঃপাদনে বাংলাদেশ এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ ।
মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশের সাফল্যসমূহ:
ক্রমিক নং | বিবরণ | অর্জন | মন্তব্য |
১ | ইলিশ মাছের জিআই সনদ প্রপ্তি
|
Ilish GI Goods.pdf
|
|
২ | বাগদা চিংড়ির জিআই সনদ প্রপ্তি
|
Bagda GI Certificate.pdf
|
|
৩ | ইলিশ মাছ উৎপাদনে
|
প্রথম |
|
৪ | স্বাদুপানির মাছ উৎপাদনে
|
তৃতীয় |
|
৫ | চাষকৃত মাছ উৎপাদনে
|
তৃতীয় |
|
৬ |
|
|
|
৭ |
|
|
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস